এডাব – বাংলাদেশে কর্মরত বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থাসমূহের একটি সমন্বয়কারী প্রতিষ্ঠান – ADAB
এসোসিয়েশন অব ডেভল্পমেন্ট এজেন্সিজ ইন বাংলাদেশ- এডাব বাংলাদেশে কর্মরত বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থাসমূহের একটি সমন্বয়কারী ও প্রতিনিধিত্বকারী সংগঠন। 1974 সালে প্রতিষ্ঠিত এডাব এনজিওদের বৃহত্তম সংস্থাই শুধু নয়, কালের বিচারে প্রথমও বটে। প্রতিষ্ঠা লগ্ন থেকে এডাব সরকার, দাতা সংস্থা, সূশীল সমাজ, গণমাধ্যমসহ অন্যান্য উন্নয়ন অংশীদারদের সাথে সমন্বয় কার্য্ক্রম অত্যান্ত দৃঢ়তা ও সাফল্যের সাথে সম্পাদন করে আসছে।
সদস্য সংস্থাসমূহের বিভিন্ন সমস্যাবলী নিয়ে সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগের সাথে আলোচনা করার পাশপাশি সরকারের ভিন্ন জনকল্যানমূখী কার্যক্রমকে সদস্য সংস্থার মাধ্যমে জগণের কাছে পৌছে দেয়া এডাব এর অন্যতম কাজ। এছাড়া সংস্থাটি এনজিওদের কাজের সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টি, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা তৈরী এবং তাদের দক্ষতা উন্নয়নের জন্য কৌশলগত সহায়তা প্রদানের পাশপাশি তিন যুগেরও বেশী সময় ধরে দূর্যোগ মোকাবেলা, দারিদ্র বিমোচন, সরকারী সেবায় জনগণের অভিগম্যতা বৃদ্ধি ও কৃষি উন্নয়নসহ নানা বিষয়ে সরকারকে অর্থবহ সহায়তা দিয়ে আসছে।
ADAB is the leading and largest coordinating organisation of the NGOs working in Bangladesh. ADAB mainly coordinates the local and national NGOs who are engaged in development works in Bangladesh and provides strategic help to enhance the efficiency of its member organisations.
Thirty nine years has passed since ADAB was formed. In its long journey, in every stage ADAB has duly acted as the time demanded to safeguard and greater interest of its member organisations. To meet the demand of time and soul searching endeavours ADAB’s objective and strategy has to be reassessed in different stages.
সফটওয়্যার বাজার বাংলাদেশ এর উদ্ভাবিত সমিতির হিসাব নিকাশের সফটওয়্যার সমিতি কিপার।
প্রাচীন যুগ থেকে মানুষ তথ্য / উপাত্ত লেখার জন্য / এবং সংরক্ষণ করার জন্য বিভিন্ন প্রকার কৌশল অবলম্বন করে আসছে। তারই ধারাবাহিকতায় বর্তমানে মানুষ আধুনিক কম্পিউটার প্রযুক্তি তথা ক্লাউড টেকনোলজিতে বিভিন্ন প্রকার তথ্য সংরক্ষণ এবং আদান প্রদান করছে।
যার সর্বোৎকৃষ্ট উদাহরণ হতে পারে আপনার হাতের মোবাইল ফোন বা কম্পিউটারের স্ক্রিন, যেখানে আপনি আমার এই লেখাটি পড়ছেন। বিশ্বায়নের এই যুগে গ্লোবাল ভিলেজ ধারণাটি অত্যন্ত জনপ্রিয়। যেখানে বলা হয়ে থাকে আপনি পৃথিবীর যে প্রান্তেই থাকুন না কেন আপনি যেন আপনার ঘরেই রয়েছেন। তবে বিশ্বায়নের এই ধারণার সাথে তাল মিলাতে গেলে আপনাকে প্রযুক্তিতে কিছুটা হলেও দক্ষতা অর্জন করতে হয়।
আর বর্তমানে প্রযুক্তিতে দক্ষ হওয়ার জন্য পড়াশোনা ছাড়াই আমরা অটোমেটিকেলি কিছুটা হলেও দক্ষতা অর্জন করতে পেরেছি। যেমন আপনার হাতের মোবাইল ফোনটি আপনাকে প্রযুক্তির একেবারে কাছে টেনে নিয়ে এসেছে।
বর্তমানে মানুষ নথিপত্র লেখা, সম্পাদনায়,সংরক্ষণ এবং আদান প্রদানের জন্য ক্লাউডস টেকনোলজির দিকে ঝুঁকছে দিনকে দিন। যেমন আমি আমার মোবাইল ফোনে লেখাটি লিখেছি এবং আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি, এখন এই মুহূর্তে হয়তবা অনেকেই বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আমার এই লেখাটি পড়ছে। জাস্ট এই ধারণাটা দিয়েই আমরা ক্লাউডস টেকনোলজি সম্পর্কে বুঝতে পারি।
প্রযুক্তির দিক থেকে হিসেব করলে সমবায় সেক্টর একটি পিছিয়ে পড়া সেক্টর। কারণ এখানে প্রযুক্তির ব্যবহার তথা ক্লাউডস টেকনোলজির ব্যবহার ১০ শতাংশের কম। তবে আশার বিষয় হচ্ছে এই দশকে মানুষ পঙ্গপালের মতোই প্রযুক্তির দিকে ঝুঁকছে অথবা প্রযুক্তি মানুষের দিকে পঙ্গপালের মতন ঝুঁকছে। অর্থাৎ বিষয়টা এমন দাঁড়িয়েছে আপনি প্রযুক্তিকে ইগনোর করলে ও প্রযুক্তি আপনাকে এগনোর করতে দেবেনা।
ফিল্ড পর্যায়ে স্টাডি করতে গিয়ে দেখেছি একটা আর্থিক প্রতিষ্ঠান এর ৯০% ই হচ্ছে হিসাব-নিকাশ, তথ্য সংরক্ষণ , রিপোর্ট প্রণয়ন এইসব কাজ। যেখানে প্রতিনিয়ত হিসেব-নিকেশ আপডেট না করার কারণে গরমিল লেগেই থাকে। অডিটের সময় অনেক সময় ব্যয় করে রিপোর্ট তৈরি করতে হয়।
তবে সহজেই এসকল বিষয়কে একত্রিত করতে পারে সমিতি কিপার সফটওয়্যার। যা ইতোধ্যেই সারাদেশে ব্যবহার হচ্ছে ব্যাপকভাবে।
আরো জানতেঃ https://somitykeeper.com/
Helpline: 01403393868 , 01323150783 , 01305486661
সফটওয়্যার অর্ডার করতেঃ https://somitykeeper.com/buy_now/
সমিতি কিপার ব্যবহার শিখুনঃ https://somitykeeper.com/support/
সমিতি কিপার রিভিউ দেখুনঃ https://somitykeeper.com/tetsimonial/
ফেসবুকে জয়েন করুনঃ https://www.facebook.com/shomitikeepr/
সমিতি কিপার ব্যবহারকারীদের তালিকাঃ https://somitykeeper.com/update/