পাত্র সম্প্রদায় কল্যাণ পরিষদ (পাসকপ)
পাত্র সম্প্রদায় কল্যাণ পরিষদ(পাসকপ)২০০১ সালে তৃণমূল পর্যায়ে একটি ছোট সংগঠন হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। যা বর্তমানে সকলের নিকট সংক্ষিপ্ত ভাবে পাসকপ নামে পরিচিত। পাসকপ একটি স্বেচ্ছাসেবী ও অলাভজনক প্রতিষ্ঠান। পাসকপ ক্ষুদ্রতম সংগঠন হলেও পিছিয়ে পরা জনগোষ্ঠীদের সার্বিক উন্নয়নে বিভিন্ন ধরনের উন্নয়নমূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। পিছিয়ে পরা জনগোষ্ঠীদের অর্থনৈতিক উন্নয়ন, শিক্ষার হার বৃদ্ধি, ক্ষমতায়ন ও অধিকার প্রতিষ্ঠায় উন্নয়নমূলক কার্যক্রম পরিচালনা করতে পাসকপ সর্বদা সচেষ্ট থাকে।
পাসকপ প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে স্পেশাল এফের্য়াস ডিভিশনের মাধ্যমে কর্মএলাকায় নলকূপ ও স্যানীটেশন স্থাপন, উপবৃত্তি, শিক্ষা উপকরণ ও শিক্ষা সহায়তা প্রদান ইত্যাদি কার্যক্রম বাস্তবায়ন করে থাকে।তবে পরবর্তিতে ২০০৪ সাল থেকে দাতা সংস্থাদের সহায়তায় প্রকল্পভিত্তিক কার্যত্রম শুরু করে।
পাসকপ ২০০১ সালে পাত্র জনগোষ্ঠীর গোষ্ঠীগত সামাজিক সংগঠন হিসেবে লাভ করলে পরবতীতে বাংলাদেশ সমাজ সেবা অধিদপ্তর হইতে রেজিষ্ট্রেশন লাভ করে এবং ২০১২ সালে এসজিও বিষয়ক ব্যুরো নিবন্ধন লাভ করে। পাসকপ সিলেট জেলার সিলেট সদরে অবস্থিত এবং বর্তমানে সিলেট জেলা পর্যন্ত কার্যক্রম বাস্তবায়নের সীমাবদ্ধতা রয়েছে তবে অদূর ভবিষ্যতে অন্যান্য জেলায় কার্যক্রম বাস্তবায়নের চিন্তাভাবনা রয়েছে।
সফটওয়্যার বাজার বাংলাদেশ এর উদ্ভাবিত সমিতির হিসাব নিকাশের সফটওয়্যার সমিতি কিপার।
প্রাচীন যুগ থেকে মানুষ তথ্য / উপাত্ত লেখার জন্য / এবং সংরক্ষণ করার জন্য বিভিন্ন প্রকার কৌশল অবলম্বন করে আসছে। তারই ধারাবাহিকতায় বর্তমানে মানুষ আধুনিক কম্পিউটার প্রযুক্তি তথা ক্লাউড টেকনোলজিতে বিভিন্ন প্রকার তথ্য সংরক্ষণ এবং আদান প্রদান করছে।
যার সর্বোৎকৃষ্ট উদাহরণ হতে পারে আপনার হাতের মোবাইল ফোন বা কম্পিউটারের স্ক্রিন, যেখানে আপনি আমার এই লেখাটি পড়ছেন। বিশ্বায়নের এই যুগে গ্লোবাল ভিলেজ ধারণাটি অত্যন্ত জনপ্রিয়। যেখানে বলা হয়ে থাকে আপনি পৃথিবীর যে প্রান্তেই থাকুন না কেন আপনি যেন আপনার ঘরেই রয়েছেন। তবে বিশ্বায়নের এই ধারণার সাথে তাল মিলাতে গেলে আপনাকে প্রযুক্তিতে কিছুটা হলেও দক্ষতা অর্জন করতে হয়।
আর বর্তমানে প্রযুক্তিতে দক্ষ হওয়ার জন্য পড়াশোনা ছাড়াই আমরা অটোমেটিকেলি কিছুটা হলেও দক্ষতা অর্জন করতে পেরেছি। যেমন আপনার হাতের মোবাইল ফোনটি আপনাকে প্রযুক্তির একেবারে কাছে টেনে নিয়ে এসেছে।
বর্তমানে মানুষ নথিপত্র লেখা, সম্পাদনায়,সংরক্ষণ এবং আদান প্রদানের জন্য ক্লাউডস টেকনোলজির দিকে ঝুঁকছে দিনকে দিন। যেমন আমি আমার মোবাইল ফোনে লেখাটি লিখেছি এবং আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি, এখন এই মুহূর্তে হয়তবা অনেকেই বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আমার এই লেখাটি পড়ছে। জাস্ট এই ধারণাটা দিয়েই আমরা ক্লাউডস টেকনোলজি সম্পর্কে বুঝতে পারি।
প্রযুক্তির দিক থেকে হিসেব করলে সমবায় সেক্টর একটি পিছিয়ে পড়া সেক্টর। কারণ এখানে প্রযুক্তির ব্যবহার তথা ক্লাউডস টেকনোলজির ব্যবহার ১০ শতাংশের কম। তবে আশার বিষয় হচ্ছে এই দশকে মানুষ পঙ্গপালের মতোই প্রযুক্তির দিকে ঝুঁকছে অথবা প্রযুক্তি মানুষের দিকে পঙ্গপালের মতন ঝুঁকছে। অর্থাৎ বিষয়টা এমন দাঁড়িয়েছে আপনি প্রযুক্তিকে ইগনোর করলে ও প্রযুক্তি আপনাকে এগনোর করতে দেবেনা।
ফিল্ড পর্যায়ে স্টাডি করতে গিয়ে দেখেছি একটা আর্থিক প্রতিষ্ঠান এর ৯০% ই হচ্ছে হিসাব-নিকাশ, তথ্য সংরক্ষণ , রিপোর্ট প্রণয়ন এইসব কাজ। যেখানে প্রতিনিয়ত হিসেব-নিকেশ আপডেট না করার কারণে গরমিল লেগেই থাকে। অডিটের সময় অনেক সময় ব্যয় করে রিপোর্ট তৈরি করতে হয়।
তবে সহজেই এসকল বিষয়কে একত্রিত করতে পারে সমিতি কিপার সফটওয়্যার। যা ইতোধ্যেই সারাদেশে ব্যবহার হচ্ছে ব্যাপকভাবে।
আরো জানতেঃ https://somitykeeper.com/
Helpline: 01403393868 , 01323150783 , 01305486661
সফটওয়্যার অর্ডার করতেঃ https://somitykeeper.com/buy_now/
সমিতি কিপার ব্যবহার শিখুনঃ https://somitykeeper.com/support/
সমিতি কিপার রিভিউ দেখুনঃ https://somitykeeper.com/tetsimonial/
ফেসবুকে জয়েন করুনঃ https://www.facebook.com/shomitikeepr/
সমিতি কিপার ব্যবহারকারীদের তালিকাঃ https://somitykeeper.com/update/