ইউসেপ বাংলাদেশ
আন্ডারপ্রিভিলিজড্ চিলড্রেনস এডুকেশনাল প্রোগ্রামস (ইউসেপ) একটি নিবন্ধিত অলাভজনক সংগঠন। বাংলাদেশের শহর ও শহরতলী এলাকার স্বল্পসুবিধাভোগী জনগোষ্ঠীর শিশু ও যুবাদের শিক্ষা, প্রশিক্ষণ, কর্মসংস্থানে সহায়তা এবং শিশু ও নারী বিষয়ক অধিকার বিষয়ে সচেতন করে থাকে ইউসেপ।
ইউসেপ এর সূচনা হয়েছিল ১৯৭২ সালে মি. লিন্ডসে অ্যালান চেইনী নামে একজন নিউজিল্যান্ডবাসীর মাধ্যমে যিনি বাংলাদেশে এসেছিলেন মুলত যুদ্ধবিদ্ধস্ত দেশের মানুষদের সহায়তা করার জন্য। এখানে অবস্থানকালে তিনি কর্মজীবি পথশিশুদের দুর্দশাগ্রস্থ জীবনের উপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের একটি গবেষণা সম্পর্কে জানতে পারেন যা তাঁকে ৬০ জন কর্মজীবি শিশুকে নিয়ে একটি উপ-আনুষ্ঠানিক বিদ্যালয় শুরু করতে উজ্জীবিত করে। সেই সামাজিক উদ্যোগই গত চার দশকে ইউসেপ হিসেবে ব্যাপক বিস্তৃতি লাভ করেছে। ইউসেপ নেপালেও কাজ করছে তবে ইউসেপ বাংলাদেশ এবং ইউসেপ নেপাল এখন পৃথক সংগঠন হিসেবে কাজ করছে।
ইউসেপ বাংলাদেশ প্রাথমিক পর্যায়ে কর্মজীবি বস্তিবাসী ও পথ শিশুদের জন্য শিক্ষার বিকল্প সুযোগ সৃষ্ঠির লক্ষ্যে ‘কমিউনিটি বিদ্যালয়’-এর ধারণা নিয়ে কাজ শুরু করে। ইউসেপ-এর কর্ম প্রক্রিয়াকে আরও উপকারী এবং কার্যকর করার উদ্দেশ্যে ১৯৮৩ সালে ঢাকায় একটি কারিগরি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ইউসেপ -এর সাধারন শিক্ষার সঙ্গে বৃত্তিমূলক দক্ষতা প্রশিক্ষণ কর্মসূচিকে যুক্ত করা হয়। তখন থেকে ইউসেপ-এর সাধারণ শিক্ষা কর্মসূচি চট্টগ্রাম এবং খুলনার শহরগলোতে বিস্তৃত করা হয়।পরবর্তী বছরগুলোতে কর্মসংস্থানে সহায়তা সেবা ও অধিকার বিষয়ক প্রচারণা কর্মসূচিকে অন্তর্ভূক্ত করা হয়। কর্মসূচির পরিধিও বাড়তে থাকে এবং বর্তমানে (২০১৬ সাল নাগাদ) ইউসেপ প্রতি বছর ৫৩টি সাধারণ বিদ্যালয়, ১০টি কারিগরি বিদ্যালয়, অংশিদারিত্বভিত্তিক কয়েকটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র বাংলাদেশের ১০টি জেলায় (সাতটি বিভাগীয় শহর সহ) প্রায় ৫৫,০০০ শিশু ও যুবাদের জন্য কাজ করে যাচ্ছে।
সফটওয়্যার বাজার বাংলাদেশ এর উদ্ভাবিত সমিতির হিসাব নিকাশের সফটওয়্যার সমিতি কিপার।
প্রাচীন যুগ থেকে মানুষ তথ্য / উপাত্ত লেখার জন্য / এবং সংরক্ষণ করার জন্য বিভিন্ন প্রকার কৌশল অবলম্বন করে আসছে। তারই ধারাবাহিকতায় বর্তমানে মানুষ আধুনিক কম্পিউটার প্রযুক্তি তথা ক্লাউড টেকনোলজিতে বিভিন্ন প্রকার তথ্য সংরক্ষণ এবং আদান প্রদান করছে।
যার সর্বোৎকৃষ্ট উদাহরণ হতে পারে আপনার হাতের মোবাইল ফোন বা কম্পিউটারের স্ক্রিন, যেখানে আপনি আমার এই লেখাটি পড়ছেন। বিশ্বায়নের এই যুগে গ্লোবাল ভিলেজ ধারণাটি অত্যন্ত জনপ্রিয়। যেখানে বলা হয়ে থাকে আপনি পৃথিবীর যে প্রান্তেই থাকুন না কেন আপনি যেন আপনার ঘরেই রয়েছেন। তবে বিশ্বায়নের এই ধারণার সাথে তাল মিলাতে গেলে আপনাকে প্রযুক্তিতে কিছুটা হলেও দক্ষতা অর্জন করতে হয়।
আর বর্তমানে প্রযুক্তিতে দক্ষ হওয়ার জন্য পড়াশোনা ছাড়াই আমরা অটোমেটিকেলি কিছুটা হলেও দক্ষতা অর্জন করতে পেরেছি। যেমন আপনার হাতের মোবাইল ফোনটি আপনাকে প্রযুক্তির একেবারে কাছে টেনে নিয়ে এসেছে।
বর্তমানে মানুষ নথিপত্র লেখা, সম্পাদনায়,সংরক্ষণ এবং আদান প্রদানের জন্য ক্লাউডস টেকনোলজির দিকে ঝুঁকছে দিনকে দিন। যেমন আমি আমার মোবাইল ফোনে লেখাটি লিখেছি এবং আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি, এখন এই মুহূর্তে হয়তবা অনেকেই বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আমার এই লেখাটি পড়ছে। জাস্ট এই ধারণাটা দিয়েই আমরা ক্লাউডস টেকনোলজি সম্পর্কে বুঝতে পারি।
প্রযুক্তির দিক থেকে হিসেব করলে সমবায় সেক্টর একটি পিছিয়ে পড়া সেক্টর। কারণ এখানে প্রযুক্তির ব্যবহার তথা ক্লাউডস টেকনোলজির ব্যবহার ১০ শতাংশের কম। তবে আশার বিষয় হচ্ছে এই দশকে মানুষ পঙ্গপালের মতোই প্রযুক্তির দিকে ঝুঁকছে অথবা প্রযুক্তি মানুষের দিকে পঙ্গপালের মতন ঝুঁকছে। অর্থাৎ বিষয়টা এমন দাঁড়িয়েছে আপনি প্রযুক্তিকে ইগনোর করলে ও প্রযুক্তি আপনাকে এগনোর করতে দেবেনা।
ফিল্ড পর্যায়ে স্টাডি করতে গিয়ে দেখেছি একটা আর্থিক প্রতিষ্ঠান এর ৯০% ই হচ্ছে হিসাব-নিকাশ, তথ্য সংরক্ষণ , রিপোর্ট প্রণয়ন এইসব কাজ। যেখানে প্রতিনিয়ত হিসেব-নিকেশ আপডেট না করার কারণে গরমিল লেগেই থাকে। অডিটের সময় অনেক সময় ব্যয় করে রিপোর্ট তৈরি করতে হয়।
তবে সহজেই এসকল বিষয়কে একত্রিত করতে পারে সমিতি কিপার সফটওয়্যার। যা ইতোধ্যেই সারাদেশে ব্যবহার হচ্ছে ব্যাপকভাবে।
আরো জানতেঃ https://somitykeeper.com/
Helpline: 01403393868 , 01323150783 , 01305486661
সফটওয়্যার অর্ডার করতেঃ https://somitykeeper.com/buy_now/
সমিতি কিপার ব্যবহার শিখুনঃ https://somitykeeper.com/support/
সমিতি কিপার রিভিউ দেখুনঃ https://somitykeeper.com/tetsimonial/
ফেসবুকে জয়েন করুনঃ https://www.facebook.com/shomitikeepr/
সমিতি কিপার ব্যবহারকারীদের তালিকাঃ https://somitykeeper.com/update/