ASA – আশা
আশা তার জন্মলগ্ন অর্থাৎ ১৯৭৮ সাল থেকে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর দারিদ্র্য বিমোচনে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। আপামর জনসাধারণের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ও দারিদ্র্য দূরীকরণের ব্রত নিয়ে মানিকগঞ্জের শিবালয় থানার টেপরা গ্রামে আশা কার্যক্রম চালু করে। চালুকৃত এই কার্যক্রমের মূল উদ্দেশ্য ছিল সমাজের পিছিয়ে পড়া, শোষিত ও শ্রমজীবী মানুষকে সংঘবদ্ধ করে তাদের অধিকার সম্পর্কে সচেতন করা এবং তাদের অধিকার আদায়ে বিভিন্ন সামাজিক আন্দোলন কর্মসূচি বাস্তবায়নে কার্যকর ভূমিকা রাখা। নিরক্ষর ও পিছিয়ে পড়া মানুষের সাক্ষরতা নিশ্চিত করতে এবং কিছু স্বার্থান্বেষী মহলের শোষণ-বঞ্চনার নিগড় থেকে এই দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে মুক্ত করতে ‘আশা’ ১৯৮০ সালে সচেতনতামুলক শিক্ষা কার্যক্রম (ঊফঁপধঃরড়হ চৎড়মৎধস) শুরু করে।
এরই ধারাবাহিকতায় অর্থাৎ সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর চাহিদার কথা ভেবে ১৯৯১ সালে আশা তার কর্মপদ্ধতি ও কর্মকান্ডে আনে ব্যাপক পরিবর্তন। মূলত ১৯৯২ সাল থেকেই দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীকে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী ও আত্মনির্ভরশীল করতে ‘সঞ্চয় ও ঋণসেবা কার্যক্রম’ নামক কর্মসূচি হাতে নেয়া হয়। এ কার্যক্রমের মাধ্যমে অর্জিত সেবামূল্য থেকে সংস্থাকে স্থিতিশীল ও টেকসই করার দূঢ় প্রত্যয় এবং অভিপ্রায় নিয়ে ‘আশা’ নতুন আঙ্গিকে কাজ শুরু করে।
সফটওয়্যার বাজার বাংলাদেশ এর উদ্ভাবিত সমিতির হিসাব নিকাশের সফটওয়্যার সমিতি কিপার।
প্রাচীন যুগ থেকে মানুষ তথ্য / উপাত্ত লেখার জন্য / এবং সংরক্ষণ করার জন্য বিভিন্ন প্রকার কৌশল অবলম্বন করে আসছে। তারই ধারাবাহিকতায় বর্তমানে মানুষ আধুনিক কম্পিউটার প্রযুক্তি তথা ক্লাউড টেকনোলজিতে বিভিন্ন প্রকার তথ্য সংরক্ষণ এবং আদান প্রদান করছে।
যার সর্বোৎকৃষ্ট উদাহরণ হতে পারে আপনার হাতের মোবাইল ফোন বা কম্পিউটারের স্ক্রিন, যেখানে আপনি আমার এই লেখাটি পড়ছেন। বিশ্বায়নের এই যুগে গ্লোবাল ভিলেজ ধারণাটি অত্যন্ত জনপ্রিয়। যেখানে বলা হয়ে থাকে আপনি পৃথিবীর যে প্রান্তেই থাকুন না কেন আপনি যেন আপনার ঘরেই রয়েছেন। তবে বিশ্বায়নের এই ধারণার সাথে তাল মিলাতে গেলে আপনাকে প্রযুক্তিতে কিছুটা হলেও দক্ষতা অর্জন করতে হয়।
আর বর্তমানে প্রযুক্তিতে দক্ষ হওয়ার জন্য পড়াশোনা ছাড়াই আমরা অটোমেটিকেলি কিছুটা হলেও দক্ষতা অর্জন করতে পেরেছি। যেমন আপনার হাতের মোবাইল ফোনটি আপনাকে প্রযুক্তির একেবারে কাছে টেনে নিয়ে এসেছে।
বর্তমানে মানুষ নথিপত্র লেখা, সম্পাদনায়,সংরক্ষণ এবং আদান প্রদানের জন্য ক্লাউডস টেকনোলজির দিকে ঝুঁকছে দিনকে দিন। যেমন আমি আমার মোবাইল ফোনে লেখাটি লিখেছি এবং আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি, এখন এই মুহূর্তে হয়তবা অনেকেই বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আমার এই লেখাটি পড়ছে। জাস্ট এই ধারণাটা দিয়েই আমরা ক্লাউডস টেকনোলজি সম্পর্কে বুঝতে পারি।
প্রযুক্তির দিক থেকে হিসেব করলে সমবায় সেক্টর একটি পিছিয়ে পড়া সেক্টর। কারণ এখানে প্রযুক্তির ব্যবহার তথা ক্লাউডস টেকনোলজির ব্যবহার ১০ শতাংশের কম। তবে আশার বিষয় হচ্ছে এই দশকে মানুষ পঙ্গপালের মতোই প্রযুক্তির দিকে ঝুঁকছে অথবা প্রযুক্তি মানুষের দিকে পঙ্গপালের মতন ঝুঁকছে। অর্থাৎ বিষয়টা এমন দাঁড়িয়েছে আপনি প্রযুক্তিকে ইগনোর করলে ও প্রযুক্তি আপনাকে এগনোর করতে দেবেনা।
ফিল্ড পর্যায়ে স্টাডি করতে গিয়ে দেখেছি একটা আর্থিক প্রতিষ্ঠান এর ৯০% ই হচ্ছে হিসাব-নিকাশ, তথ্য সংরক্ষণ , রিপোর্ট প্রণয়ন এইসব কাজ। যেখানে প্রতিনিয়ত হিসেব-নিকেশ আপডেট না করার কারণে গরমিল লেগেই থাকে। অডিটের সময় অনেক সময় ব্যয় করে রিপোর্ট তৈরি করতে হয়।
তবে সহজেই এসকল বিষয়কে একত্রিত করতে পারে সমিতি কিপার সফটওয়্যার। যা ইতোধ্যেই সারাদেশে ব্যবহার হচ্ছে ব্যাপকভাবে।
আরো জানতেঃ https://somitykeeper.com/
Helpline: 01403393868 , 01323150783 , 01305486661
সফটওয়্যার অর্ডার করতেঃ https://somitykeeper.com/buy_now/
সমিতি কিপার ব্যবহার শিখুনঃ https://somitykeeper.com/support/
সমিতি কিপার রিভিউ দেখুনঃ https://somitykeeper.com/tetsimonial/
ফেসবুকে জয়েন করুনঃ https://www.facebook.com/shomitikeepr/
সমিতি কিপার ব্যবহারকারীদের তালিকাঃ https://somitykeeper.com/update/